Dashboard

Plot-I:

রামপ্রসাদ বিশ্বাস, গ্রামের হেড মাস্টার মশাই । প্রধান শিক্ষক হিসেবে নতুন জয়েন করেছেন, কিন্তু শিক্ষকতা জীবন বহুকালের। ভৈরবচন্দ্রপুর গ্রামের উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালযয়ের হেড মাস্টার তিনি। স্কুলটিতে , ছেলে মেয়েরা একসাথে পড়াশোনা করে। একুল সেকুল , কোনো কুলেই তার কেই নেই - এক বৃদ্ধ মা ও ছোট ভাই কানাই, তারা শহরে থাকেন। ভাই এর সাথেই থাকেন মা - ভাই সে অবশ্য বিয়ে সাদি করেছেন।

সুস্মিতা - ক্লাস ১২ এ কলা বিভাগের ছাত্রী, গ্রামের গরিব চাষী উপেনের মেয়ে। তার পিতা মারা জান বছর পাঁচেক আগে এক ভয়ঙ্কর ব্যাধিতে। বিধবা মা ছাড়া আর কেও নেই। মা - নতুন মাস্টার এর বাড়িতে কাজ কর্ম ও রান্না বাড়া করে দেন। কিছু টাকা দেন তাতে বিধবা মা ও মেয়ের সংসার চোলে যায়।

Plot-II:

হরি ঘটক - ঘটকালির দিক থেকে তিনি অতুলনীয় কিন্তু তার দেওয়া কোনো বিয়েই ঠিক থাকে টেকে না। তাই হরি কে ধড়িবাজ বলে থাকে গ্রামের লোকেরা। সুস্মিতা এর জন্য পাশের কেতুগ্রাম এর প্রধান এর সমন্দ নিয়ে আসেন হরি ঘটক তার বিধবা মায়ের কাছে। সুস্মিতা বচ্চা ছেলে মেলেদের টিউশনি পড়াচ্ছিল পাশেই।

হরি কে মা জানায় - আমার তো সাত কূলে কেউ নেই তাই একটু ভেবে জানাই। হরি যেতে যেতে বলে - ছেলে খুব ভালো।

বিধবা মা সে কি বা বোঝে তাই মাস্টার মশাই এর কাছে জানতে চায় কি করবে সে। মাস্টার বলে ভালো ছেলে হলে দাও , তবে খোঁজ নিও কিন্তু। ...

প্রধান এর সাথেই বিয়ে হয়ে যায় সুস্মিতা এর কোনো রকম বাধা ছাড়াই। এইভাবেই কয়েক মাস পার হয়ে যায়। একদিন সুস্মিতা এর মায়ের কাছে মাস্টার মশাই জানতে চায় সে কেমন আছেন -— সুস্মিতা ভালো আছে , সে নাকি সন্তান সম্ভবা , শুনে স্বস্তি পেলেন - মাস্টার।

Plot-III:

মাস্টারমশাই স্কুল ছুটির পর হোস্টেলের বারান্দায় বসে ছাত্রদের পড়া ধরছিলেন। মুহূর্তের মধ্যেই মোবাইলের রিং বেজে ওঠে এবং বাড়ি থেকে ফোন আসে তার মা অসুস্থ । মাস্টার মশাইয়ের মা বলে কথা, একটা ব্যাগে পাজামা ও কিছু টাকা নিয়ে বেরিয়ে পড়েন ।

পানাগর থেকে রাত ১১ঃ৩০ এ ট্রেন ধরবে তিনি নৈহাটি স্টেশন হয়ে শিয়ালদা দিকে যাবেন, তারপর এনআরএস হসপিটালে তিনি সরাসরি চলে যাবেন ।

Plot-IV:

হসপিটালে মাকে দেখামাত্রই জিজ্ঞাসা করেন আছেন এবং তার মা মাস্টার মশাই কে বলেন এখন অনেকটা ভালো আছেন এখন বিশ্রাম নিচ্ছেন সাথে সাথেই নার্স এসে বলেন মাস্টার মশাই কে যদি দেখা হয়ে যায় মাকে তাহলে বাইরে আউটডোরে অপেক্ষা করতে।

হঠাৎ আউটডোরে সুস্মিতা'কে দেখতে পান চেয়ারে বসে আছে। সে মাস্টারমশাইকে দেখতে পেয়ে প্রণাম করতে যাওয়ায় মাস্টারমশাই কিছুটা বিনয়ের সুরে বলেন কেমন আছো। কারণ সুস্মিতা গর্ভবতী। সুস্মিতা তোমার স্বামী কোথায় তোমার সাথে কেউ নেই মা। আমার সাথে কেউ নেই, আমি একা এই পৃথিবীতে মাস্টার মশাই , আমি দেখতে খারাপ হতে পারি কিন্তু পেটের বাচ্চাটা তো ওদের বাড়ির , সে কি দোষ করেছিল , আমার মৃত্যুতে সেও কেন মারা গেল ?

মাস্টার মশাই আমার দেহ বাড়ির পেছনের দিকে অসত্য গাছের নিচে পুঁতে রেখেছে আমার স্বামী এবং আমার শাশুড়ি। মাস্টারমশাই অবাক হয়ে ভাবছে মেয়েটি পাগল হয়ে গেল না তো, এইতো দিব্যি দাঁড়িয়ে আছে আমার সামনে , এই ভাবতে থাকেন মনে মনে, ঠিক এমন সময় , নার্স বাইরে এসে বলেন মাস্টারমশাই, আপনার মায়ের সাথে দেখা করতে যান, তখন মাস্টার মশাই পাশের দিকে তাকিয়ে দেখেন সুস্মিতা আর সেই চেয়ারে বসে নেই। মাস্টারমশাই ভাবছে হয়তো বাইরে গেছে তাই ভেবে মাস্টার মশাই মায়ের সাথে দেখা করতে চলে যান।

Plot-V:

মায়ের শরীরটা বেশ ভালো তাই মাস্টার মশাই এখন স্কুল এ ফিরবেন বলে মনস্থির করলেন।

মাস্টার মশাই স্কুলে ফিরেছেন জেনে বিধবা মহিলার দৌড়ে যান মাস্টারমশায়ের কাছে। মাস্টারমশাই বাড়িতে পুলিশ এসেছিল গতকাল। জামাই বাবাজি থানায় গিয়ে আমার এবং আমার মেয়ের নামে কেস করেছেন - উনাদের বাড়ির গহনা নিয়ে আমার মেয়ে পালিয়েছেন। বলে থানা থেকে পুলিশ এসেছিল আমাদের বাড়ি । আর ৭ দিন হতে না হতেই আবার বিয়ে করেছেন জামাই। আমি ওনাদের বাড়ি যেতে আমাকে সুস্মিতা শাশুড়ি অপমান করে গালিগালাজ করে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেন। মাস্টারমশের কাছে পুরো ঘটনা পরিষ্কার হয়ে যেতেই বলে - চলো আমার সাথে পুলিশ থানায়। পুলিশ থানায় পৌঁছে ওসি সাহেবকে পুরো ঘটনা খুলে জানায় হেডমাস্টার মশাই। বলেন সন্ধ্যে থাকতে থাকতে চলুন আমাদের সাথে জিবে করে। তারপর থানার বড়বাবু প্রধান সাহেবের বাড়ি গিয়ে বলেন আমাদের সাথে সহযোগিতা করুন ওনার মেয়ের লাশ খুঁজে বের করতে। তারপর সারা বাড়ি তন্নতন্ন করে খুঁজেও মেয়ের লাস না পাওয়ায় মাস্টার মশায়ের মনে পড়ে যায় সেই সুস্মিতার বলা কথাটি। তারপর আর দেরি না করে অসত্য গাছের তলায় মাস্টারমশাই দৌড়ে চলে যান এবং যেই , সেখানে মাস্টার মশাই কে দেখেন প্রধান, ভয়ে দৌড়ে পালিয়ে যেতে থাকে কিন্তু ওসি সাহেব ও থানার বড়বাবু , প্রধান সাহেবের কলার ধরে টানতে টানতে নিয়ে যায় সেই অসত্য গাছের তলায় এবং অসত্য গাছের একটু মাটি খুঁড়তেই সেই রক্তমাখা দেহটা দেখতে পান , মাংস খসে খসে পড়ছে।

Plot- VI:

মাস্টার মশাই জোর গলায় বলে এটা জোড়া খুন ওর ফাঁসি হোক সাথে সাথে মাস্টার মশাই এই প্রথমবার পিতৃত্বের স্বাদ খুঁজে পান। আর গম্ভীর গলায় বলেন " আইন তোকে শাস্তি দেবে জানোয়ার"

🎬 Title:
"অসত্য গাছের তলায় লুকিয়ে থাকা সত্য! | একটি বাস্তবসম্মত হৃদয়বিদারক গল্প | Bengali Thriller Story"


🎙️INTRO MUSIC (হালকা গা ছমছমে)

🎤 Narrator (Calm, Deep Voice):
"গ্রামের একজন সাধারণ প্রধান শিক্ষক — রামপ্রসাদ বিশ্বাস।
নাম তাঁর শান্ত, কিন্তু জীবন তাঁর ছিল ততোধিক ঝড়ের।
এই গল্প শুধুই এক শিক্ষকের নয়... এক মা, এক মেয়ে, এক পিশাচসম পরিবার, আর এক লুকানো সত্যের!"


🪑 Plot-I: আগমন

🎤
"ভৈরবচন্দ্রপুর হাই স্কুলে সদ্য যোগ দিয়েছেন রামপ্রসাদ বিশ্বাস — হেড মাস্টারমশাই।
বয়সের ভারে কিছুটা ন্যুব্জ, কিন্তু চোখে-মুখে এখনও শিক্ষার দীপ্তি।
পরিবার বলতে বৃদ্ধা মা ও শহরে থাকা ভাই কানাই।
একাকীত্বে ঢাকা রামপ্রসাদের দিনগুলো কাটে ছেলেমেয়েদের শিক্ষা আর শুদ্ধতায়।

এদিকে, কলা বিভাগের ছাত্রী সুস্মিতা — গরিব চাষির মেয়ে।
বাবা গত হয়েছেন পাঁচ বছর আগে। মা রান্নাবান্না করে চালায় সংসার।
মাস্টারমশাইয়ের বাড়িতে কাজ করে, বিনিময়ে কিছু সাহায্য পান।"


💍 Plot-II: ঘটকালির ফাঁদ

🎤
"গ্রামের কুখ্যাত ঘটক, হরি ঘটক — যাঁর কোনো ঘটানো বিয়েই টেকে না!
তিনি একদিন সুস্মিতার মা'র কাছে এক প্রস্তাব নিয়ে আসেন —
কেতুগ্রামের প্রধানের ছেলে! বড় ঘর, বড় নাম!
সুস্মিতা পাশেই ছেলেমেয়েদের টিউশনি পড়াচ্ছিল।
মা দ্বিধায় পড়েন, তাই পরামর্শ নেন মাস্টারমশাইয়ের।
মাস্টারমশাই বলেন, 'ছেলে ভালো হলে দাও, তবে খোঁজ নিও কিন্তু।'
কোনো বাধা ছাড়াই হয়ে যায় বিয়ে।

কয়েক মাস কেটে যায়।

একদিন মা জানান সুস্মিতা সন্তানসম্ভবা।
মাস্টারমশাই হেসে বলেন, ‘ভালো কথা, অন্তত ভালো আছে।’"


🚉 Plot-III: ট্রেনের টিকিট ও মোবাইলের বেজে ওঠা

🎤
"স্কুল শেষে হোস্টেলের বারান্দায় বসে ছাত্রদের পড়াচ্ছিলেন মাস্টারমশাই।
হঠাৎ মোবাইল বেজে ওঠে — মা অসুস্থ!
এক ব্যাগ জামাকাপড় ও টাকা নিয়ে ছুটে পড়েন ট্রেন ধরতে।

পানাগর থেকে রাত ১১:৩০ এর ট্রেন ধরে পৌঁছান শিয়ালদা, সেখান থেকে সোজা এনআরএস।
হাসপাতালে মা ভালো আছেন শুনে স্বস্তি পান।

তবে ঠিক তখনই..."
(🎶 Background Sound: Suspense build-up)


👻 Plot-IV: আতঙ্কের মুখোমুখি

🎤
"আউটডোরে বসে থাকা একটি মেয়ে — চেনা চেহারা!
হ্যাঁ, সে তো সুস্মিতা!

সামনে এসে প্রণাম করে বলে,
'মাস্টারমশাই, আমি একা। আমি দেখতে খারাপ হতে পারি, কিন্তু আমার পেটে যে সন্তান, সে তো নির্দোষ!'
'আমার দেহ ওরা বাড়ির পেছনের অসত্য গাছের তলায় পুঁতে রেখেছে!'
মাস্টারমশাই ঘোরের মধ্যে…
‘এই তো তো সামনে দাঁড়িয়ে… তবে সে বলছে... মরেছে!’
চোখ ফিরিয়ে দেখেন, কেউ নেই… চেয়ারে শূন্যতা।
একি? কল্পনা? ভ্রম? না কি সত্যি?"


👮 Plot-V: রহস্য উন্মোচনের সময়

🎤
"স্কুলে ফিরেই বিধবা মহিলা দৌড়ে এসে জানালেন –
‘মাস্টারমশাই! পুলিশ এসেছিল! জামাইবাবাজি থানায় কেস করেছে!
গহনা চুরি করে মেয়ে পালিয়েছে নাকি… আর এখন আবার বিয়ে করেছে?’

মাস্টারমশাই সব শুনে বললেন,
‘চলো থানায়।’

থানায় গিয়ে ওসি সাহেবকে সব জানিয়ে নিয়ে চললেন প্রধান সাহেবের বাড়ি।
তন্নতন্ন করে খোঁজা হল, কিছুই মিলল না।

তখন মাস্টারমশাইয়ের মনে পড়ে সেই কথা —
"অসত্য গাছের তলায়…"

দৌড়ে গেলেন সেই গাছের দিকে।

প্রধান সাহেব পালাতে চাইলে পুলিশ কলার ধরে টেনে নিয়ে গেল।

অবশেষে মাটি খুঁড়তেই দেখা গেল এক লাশ —
সুস্মিতা... রক্তমাখা… গলা টিপে মারা।"


⚖️ Plot-VI: বিচার ও এক পিতার আবেগ

🎤
"মাস্টারমশাই চিৎকার করে বললেন,
‘এটা জোড়া খুন! ওর ফাঁসি হোক!’
সেই মুহূর্তে এক শিক্ষক নয় — এক পিতা কথা বলছিল।
সুস্মিতার কথা, তার সন্তানের কথা, আর অমানুষদের শাস্তি...

গম্ভীর গলায় বললেন —
'আইন তোকে শাস্তি দেবে জানোয়ার!'"


🎬 OUTRO
🎤
"একজন শিক্ষক, এক সৎ মানুষ — রামপ্রসাদ বিশ্বাস
প্রমাণ করে দিলেন,
সত্য লুকিয়ে থাকলেও মাটি ফুঁড়ে বেরিয়ে আসে।
আসুন, আমরা প্রতিজ্ঞা করি,
অন্যায় দেখলে চুপ না থেকে রুখে দাঁড়াবো!

লাইক, শেয়ার ও সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের চ্যানেল –
আরো এমন বাংলা গল্পের জন্য!"

📚 Plot I: চরিত্র ও প্রেক্ষাপট

অরিন্দম বাবু, সদ্য রিটায়ার্ড স্কুল শিক্ষক, বনবিতান গ্রামে এসে একটি পুরনো কাঠের বাংলোয় থাকতে শুরু করেন। স্ত্রী মারা গেছেন বছর তিনেক আগে। ছেলে-মেয়ে শহরে থাকেন, কেউ আর যোগাযোগ রাখে না।

গ্রামের মাঝে একসময় বিখ্যাত এই বনবিতান বাংলো এখন পরিত্যক্তের মত। স্থানীয়রা বলে, বাড়িটার পাশে থাকা বটগাছটার নিচে নাকি কিছু একটা আছে... যা রাতের বেলা হাঁটে।


📚 Plot II: অনির্বচনীয় সম্পর্ক

একদিন বাজার থেকে ফিরতে গিয়ে, অরিন্দমবাবু দেখতে পান এক ১৩–১৪ বছরের ছেলেমেয়ে বাংলোর গেটে এসে দাঁড়িয়ে থাকে। ছেলেটির নাম সমৃদ্ধ, মেয়েটি জুহি

ওরা বলে তারা এখানেই থাকতো একসময়, তাদের ঠাকুরদার এই বাংলো ছিল। অরিন্দমবাবু অবাক হলেও ওদের কিছু ফল-জল দিয়ে বিদায় দেন।

পরদিন আবার ওরা আসে। এবং এভাবে প্রায় প্রতিদিনই দেখা হতে থাকে। জুহির চোখে একটা দুঃখময়তা, যেন কিছু বলতে চায়।


📚 Plot III: প্রেতচিহ্ন

এক রাতে হঠাৎ শব্দে ঘুম ভেঙে যায়। বটগাছের নিচে আলো দেখতে পান অরিন্দমবাবু। জানলা দিয়ে দেখেন—জুহি একা বসে কাঁদছে।

দৌড়ে গিয়ে বেরোন, কিন্তু গাছের নিচে কেউ নেই। শুধুই একটা পুরনো হাত লেখা চিঠি পড়ে আছে।

চিঠিতে লেখা:

"আমরা এখানে ছিলাম, কিন্তু কেউ জানলো না আমাদের গল্প। খুঁজে বের করুন, না হলে ওরা বাঁচবে না..."


📚 Plot IV: হারিয়ে যাওয়া ইতিহাস

চিঠিটা দেখিয়ে তিনি স্থানীয় লাইব্রেরির পুরনো রেকর্ড ঘাঁটতে শুরু করেন। জানতে পারেন—১৯৯3 সালে এক জমি কেলেঙ্কারিতে গ্রামেরই প্রধান এক দালাল রঘু পাল এই বাংলোর আসল মালিক রঞ্জন ঘোষ ও তার পরিবারকে “অ্যাক্সিডেন্ট” করে খুন করায়।

পুলিশ কোনো প্রমাণ না পেয়ে ফাইল বন্ধ করে দেয়। সেই রঞ্জন ঘোষের সন্তান ছিল—সমৃদ্ধ ও জুহি।


📚 Plot V: সত্যের মুখোমুখি

অরিন্দমবাবু পুলিশের সহযোগিতা নিয়ে সেই বটগাছের নিচে খোঁড়াখুঁড়ি করান। মাটি থেকে উঠে আসে একটি শিশু স্যান্ডেল, কিছু হাড়গোড়ের অংশ ও গলায় থাকা জুহির লকেট।

খবর ছড়াতে রঘু পাল পালিয়ে যায়। পরে ধরা পড়ে। সে স্বীকার করে—ওরা সত্যিই সেই রাতে মারা গেছিল।


📚 Plot VI: শেষ চিঠি

শেষ রাত—অরিন্দমবাবু আবার সেই গাছের দিকে তাকান। এবার জুহি ও সমৃদ্ধ দূরে দাঁড়িয়ে হাসছে। ওদের চোখে শান্তি। এরপর ধীরে ধীরে মিলিয়ে যায়।

টেবিলের ওপর রাখা সেই চিঠির পেছনে লেখা:

"ধন্যবাদ, দাদু। এবার আমরা ঘুমোতে পারি..."